বর্তমান যুগে মানুষের সবচেয়ে সহজাত প্রবৃত্তি হচ্ছে যেকোন কাজ স্বল্পসময়ে কত দ্রুত কার্যকর উপায়ে করা যায় এবং কত দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়। আর পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতিতেও তাদের এ প্রবৃত্তি দৃশ্যমান। জনজীবনের ব্যস্ততার ভীড়ে বর্তমান প্রজন্ম বিয়ের পরপরই বাচ্চা নেওয়ার ইচ্ছা পোষণে অনীহা দেখায়।
যার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য নানা পদ্ধতি ব্যবহার করতে দেখা যায়। এর মধ্যে বহুল ব্যবহৃত পিল হচ্ছে ফেমিপিল যা সহজেই খাওয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণ রোধ করা যায়।তবে ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম সঠিকভাবে না জানলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
আপনিও কি গর্ভধারণ করা ছাড়া আপনার দাম্পত্য জীবন উপভোগ করতে চান? বাচ্চা লালন পালন করার পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ নেই? আপনি সহজেই জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি অবলম্বন করতে চান? তবে এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য। চলুন এমনি একটি জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল, ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম জেনে নেই-
ফেমিপিল কি?
স্বল্পমেয়াদী গর্ভধারণ রোধ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নেওয়া যায়, যেমন: কনডম, বিভিন্ন ধরনের ইমার্জেন্সি পিল ইত্যাদি। ইমার্জেন্সি পিল হরমোন নি:সরণের মাধ্যমে আপনার গর্ভধারণ ক্ষমতা নিষ্ক্রিয় করে দেয়,আবার খাওয়া বন্ধ করলে গর্ভধারণ ক্ষমতা ফিরে আসে। নানা ইমার্জেন্সি পিলের মধ্যে ফেমিপিলের জনপ্রিয়তা বেশ বেশি। দ্রুততম সময়ে গর্ভধারণ রোধ করার জন্য মহিলাদের মধ্যে এর ব্যবহার বেশ উল্লেখ্যযোগ্য।
এক কথায় উল্লেখ করতে গেলে ফেমিপিল হচ্ছে একটি সুসহনীয় ও কার্যকর আধুনিক জন্মবিরতিকরণ পদ্ধতি। এছাড়াও ফেমিপিল খেলে মাসিক নিয়মিত হয় এবং মাসিকের অসুবিধা কমে যায়। গর্ভধারণ থেকে বিরতি রাখা ছাড়াও খাবার পিল অনেক ক্ষেত্রে শরীরে নানা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম
যেকোন পিল বা মেডিসিন গ্রহণ করার একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী গ্রহণ করা না হলে,সেই পিল বা মেডিসিনের কার্যকারিতা থাকে না। ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম গুলো সঠিকভাবে জেনে তারপর এটি খাওয়ার সিধান্ত নিতে হবে। যেমন-
- প্রতিদিন একটি করে ২১ দিনে ২১টি সাদা পিল খাওয়ার ঠিক পরদিন থেকে পাতার শেষ সারি থেকে প্রতিদিন একটি করে ৭ দিনে ৭টি বাদামি রং-এর পিল খেতে হবে।
- বাদামি রংএর পিল খাওয়াকালীন সময়ে সম্ভবতঃ আপনার মাসিক হবে। মাসিক আরম্ভ হলেও বাদামি রং-এর পিল খাওয়া বন্ধ।
- যদি কোন কারণে পর পর দু’দিন পিল খেতে ভুলে যান তাহলে মনে পড়ার সাথে সাথে দু’টি পিল এবং পরদিন আবার দু’টি পিল খেতে হবে এবং এই পিলের পাতা শেষ না হওয়া পর্যন্ত পিলের সাথে অন্য একটি পদ্ধতি যেমন-কনডম ব্যবহার করতে হবে।
যদি সন্দেহ হয় গর্ভধারণ করেছেন ,তবে তা নিরুপণের জন্য ডাক্তারকে দিয়ে পরীক্ষা করাবেন।
পিল খেতে ভুলে গেলে কী করা উচিত?
১ । যদি কোন কারণে একদিন পিল খেতে ভুলে যান, তবে পরদিন জাত যখনই মনে পড়বে, তখনই ভুলে যাওয়া পিলটি খেয়ে নিবেন। তাছাড়া ঐ দিনের পিলটিও নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে । অর্থাৎ রুমা সেদিন আপনাকে দুটো পিল খেতে হবে।
২। যদি কোন কারণে পর পর দু’দিন পিল খেতে ভুলে যান তাহলে মনে পড়ার সাথে সাথে দু’টি পিল এবং পরদিন আবার দু’টি পিল খেতে হবে এবং এই পিলের পাতা শেষ না হওয়া পর্যন্ত পিলের সাথে অন্য একটি পদ্ধতি যেমন-কনডম ব্যবহার করতে হবে।
তবে মাসিক নিয়মিত রাখার জন্য অবশিষ্ট পিলগুলো প্রতিদিন ১টি তবে করে যথা নিয়মে খেতে হবে। এবং পরবর্তী মাসিকের প্রথম দিন থেকেই নতুন একটি প্যাকেটের উপরের সারির সাদা পিলের প্রথম পিল দিয়ে খাওয়া আবার শুরু করতে হবে।
ফেমিপিল কীভাবে কাজ করে?
ফেমিপিল হল ইথিনাইল ইরিড্রানল এবং ডেসোগ্রেসট্রোল এর সংমিশ্রণ। মূল উপাদান হল একটি সেমিসিন্থেটিক ইস্ট্রোজেন যা কোষে প্রবেশ করে এবং ইস্ট্রোজেন রিসেপ্টরগুলির সাথে আবদ্ধ হয় এবং একটি কমপ্লেক্স গঠন করে যা কোষের নিউক্লিয়াসে প্রবেশ করে এবং ডিএনএর সাথে আবদ্ধ হয়।
এটি ইস্ট্রোজেনিক সেলুলার প্রতিক্রিয়াগুলির সাথে জড়িত জিনের ডিএনএ গঠনকে সক্রিয় করে। ওষুধের পরবর্তী উপাদান হল প্রোজেস্টিন ওষুধ যা সাধারণত জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়িতে পাওয়া যায়। এ পিল নিষ্ক্রিয়ভাবে কোষে প্রবেশ করে এবং নিউক্লিয়াসে পাওয়া প্রোজেস্টেরন রিসেপ্টরগুলির সাথে আবদ্ধ হয়। এটি জিন ট্রান্সক্রিপশন প্রক্রিয়াকেও প্রভাবিত করে।
ফেমিপিল খাওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া –
ফেমিপিল এক ধরনের খাবার পিল যা সব বয়সী মহিলার শরীরের সাথে মানিয়ে যায়। তবে কোন কোন মহিলার ক্ষেত্রে বিশেষ কোন খাবার পিল মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব অথবা পিল খাওয়াকালীন সময়ে সামান্য ফোঁটা ফৌটা রক্ত মাসিকের আকারে বের হতে পারে। এছাড়াও
- বমি বমি ভাব
- পেটে ব্যথা
- ডায়রিয়া
- ব্রণ
- গন্ধহীন যোনি স্রাব
- উল্টানো স্তনবৃন্ত
- অনিয়মিতভাবে জরায়ু থেকে রক্তপাত
- ওজন বৃদ্ধি স্তনে ব্যথা
নিয়মিত পিল খেতে থাকলে দুই তিন মাসের মধ্যে এসমস্ত উপসর্গ এমনি ভাবেই দূরীভূত হয়ে যায় ,তবে যাদের ক্ষেত্রে এ ধরনের উপসর্গ দুই তিন মাসের পরেও থেকে যায়, তাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং ডাক্তারের নির্দেশিত পরবর্তী মাসিক শুরু থেকে অন্য কোনো পিল খেতে হবে। পরের দিন থেকে প্রতিদিন নিয়মিতভাবে একই সময়ে চিহ্ন অনুসরণ করে একটি করে পিল খেতে থাকুন। প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে (যেমন রাতে শোবার আগে বা রাতে খাবারের পরে) পিল খাওয়া অভ্যাস করা ভাল।
ফেমিপিল খাওয়ার সাবধানতা-
ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম মেনে চলার সাথে সাথে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।কিছু বিষয়ের প্রতি খেয়াল না রাখলে,মারাত্মক কোনো ক্ষতিও হতে পারে।
- যেমন ধরুন আপনার বয়স ৪৫ বছরের বেশি,এসময় আপনার জ্ন্মবিরতিকরণ পিল খাওয়ার সিধান্ত মোটেও সমীচীন নয়।
- যদি আপনি অত্যন্ত ধূমপায়ী (দিনে ২০টি সিগারেট-এর বেশি),তাহলে অবশ্যই ফেমিপিল গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন।
- যদি আপনার হৃদরোগ, ধমনীতে রক্ত জমাট বাধা রোগ থাকে,তবে ফেমিপিল এড়িয়ে চলুন।
- যদি আপনি উচ্চ রক্ত চাপ, তীব্র মাথাব্যাথা, স্তনের (ভেতর গোটা বা শক্ত কিছু বোধ করা, অত্যধিক রক্তস্রাব যার কারণ নির্ণয় করতে পারেন নি) এরূপ নানা রোগে আক্রান্ত হোন,তাহলে অবশ্যই ফেমিপিল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
ফেমিপিলের সাথে অন্যান্য ঔষধের মিথস্ক্রিয়া
আপনি যখনই কোন দুটি ভিন্ন ঔষধ একসাথে খাবেন,এর পারস্পরিক ক্রিয়ার ঝুঁকির মুখে পড়তে পারেন।
- একইসাথে অ্যালকোহল ও ফেমিপিল গ্রহণ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- যেকোন ধরনের ভেষজ গুণসম্পন্ন ঔষধ,অন্যান্য ঔষধ গ্রহণ করার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।
জ্ন্মবিরতিকরণ পিল দম্পতিদের পরিবার পরিকল্পনা করার পদ্ধতিকে আরো বেশি সহজ করে দিয়েছে। ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে পিল খেলে সহজেই গর্ভধারণ রোধ করা যায় এবং নিশ্চিতে দাম্পত্য জীবন উপভোগ করা যায়।
রিলেটেডঃ mm কিট খাওয়ার নিয়ম
ফেমিপিলের বিকল্প
গর্ভধারণ রোধ করার জন্যে বাজারে ফেমিপিল ছাড়াও আরো অনেক ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল পাওয়া যায়। এছাড়া অনেক জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি আছে যেগুলোর মাধ্যমে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। এখানে আমরা দেখবো ফেমিপিলের কয়েকটি বিকল্প।
ফেমিকন
ফেমিপিলের অন্যতম বিকল্প হলো ফেমিকন, যা ঠিক ফেমিপিলের মতই কাজ করে। ফেমিকন বাংলাদেশে জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্যে খুব পরিচিত একটি নাম। এটি দেশের প্রায় সকল ফার্মেসিতেই পাওয়া যায়।
কনডম
দ্বিতীয় বিকল্প হলো কনডম ব্যবহার করা, যা মূলত বেলুন। পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ই আলাদা আলাদা কনডম রয়েছে। তবে পুরুষরাই বেশি কনডম ব্যবহার করে থাকে, যা মিলনের আগে পুরুষ পড়ে যেনো বীর্য নারীর যৌনীতে প্রবেশ না করতে পারে। কনডম ক্ষেত্র বিশেষে প্রায় ৯৯% কার্যকারী এবং যেকোন ধরণের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত।
আযল
আযল হল হলো একটি ইসলামিক শব্দ, সহজ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে পুরুষের বীর্য আসার ঠিক আগ মুহুর্তে লিঙ্গ বের করে বাহিরে বীর্য ফেলা হয়। যার ফলে গর্ভধারণের কোন ঝুকি থাকে না। তবে এই পদ্ধতীতে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেনো বীর্য যোনীর ভিতরে না পরে।
রিলেটেডঃ নোরিক্স ১ পিল খাওয়ার নিয়ম
পরিশেষে
তো বন্ধুরা এই ছিলো আজকের লেখা ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম ও ফেমিপিল সম্পর্কে এক বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি,এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ফেমিপিল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা যথেষ্ট ধারণা পেয়েছেন। এর বাহিরেও যদি কিছু জানার থাকে অবশ্যই আপনার অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন।
আজকের মতো এখানেই বিদায়, দেখা হবে আগামী লেখাতে। লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
সাধারণ জিজ্ঞাসা
ফেমিপিল ট্যাবলেট কি?
ফেমিপিল হল একটি ঔষধ যার সক্রিয় উপাদান হিসাবে ডেসোগ্রসট্রল এবং ইথিলিন ইরাট্রিসল রয়েছে। এই ওষুধটি ডিম্বস্ফোটনকে কমিয়ে দেয়, ডিম্বস্ফোটনের হার কমিয়ে তার কার্য সম্পাদন করে।
ফেমিপিল ডিম্বাশয়ের বিকাশে ব্যর্থতা, গর্ভাবস্থা এড়ান, যোনিতে প্রদাহ, বারবার গর্ভপাত, বেদনাদায়ক মাসিক, স্তন ক্যান্সার, মাসিক ব্যথা ইত্যাদি অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।
Femipil এর এর ব্যবহার কি?
ফেমিপিল ডিম্বস্ফোটনের হার কমিয়ে দেয়, ডিম্বস্ফোটনকে সংকুচিত করে তার কার্য সম্পাদন করে।ফেমিপিল ডিম্বাশয়ের বিকাশে ব্যর্থতা, গর্ভাবস্থা এড়ান, যোনিতে প্রদাহ, বারবার গর্ভপাত, বেদনাদায়ক মাসিক, স্তন ক্যান্সার, মাসিক ব্যথা ইত্যাদি অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ফেমিপিল ট্যাবলেট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি?
ফেমিপিল একটি ঔষধ যার কিছু সাধারণভাবে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলি সর্বদা ঘটতে পারে বা নাও হতে পারে এবং তাদের মধ্যে কিছু বিরল কিন্তু গুরুতর।
এটি একটি সম্পূর্ণ তালিকা নয় এবং আপনি যদি নীচের উল্লিখিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির কোনটি অনুভব করেন তবে অবিলম্বে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এখানে ফেমিলন ট্যাবলেটের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যা নিম্নরূপ:
মাসিক প্রবাহের পরিবর্তন, মাথা ঘোরা, পেটে বাধা, বমি বমি ভাব, অনিয়মিত বা না হওয়া, ব্রণ, জরায়ুর ক্ষয়, উচ্চ রক্তচাপ, মানসিক অস্থিরতা, ওজন বৃদ্ধি, থ্রম্বোফ্লেবিটিস,লিবিডো দমন, সিক্রেমিনালের ঝুঁকি, সিক্রেমিনোসিস এর ঝুঁকি।
অনিয়মিত রক্তপাত, চুল পড়া, রক্তচাপ, পালমোনারি এমবোলিজম, স্পটিং, অ্যামেনোরিয়া, অ্যানাফিল্যাকটিক প্রতিক্রিয়া এবং কোলেস্ট্যাটিক জন্ডিস।
ফেমিপিল সংরক্ষণের জন্য নির্দেশাবলী কি?
ফেমিপিল একটি শীতল শুকনো জায়গায় এবং এর আসল প্যাকে রাখা উচিত। নিশ্চিত করুন যে এই ওষুধটি শিশু এবং পোষা প্রাণীদের কাছে পৌঁছাতে না পারে। রোগীর আরও ব্যবহার এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত এবং অবাঞ্ছিত প্রভাব এড়াতে ব্যবহার করার আগে যেকোনো চলমান ওষুধ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে ডাক্তারকে অবহিত করা উচিত।
ফেমিপিল ব্যবহারে কি বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে?
হ্যাঁ, ফেমিপিল খাওয়ার কারণে বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। এই ওষুধটিতে কিছু সক্রিয় উপাদান রয়েছে যার কারণে বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে।