Skip to content

স্বপ্নদোষ কি? স্বপ্নদোষ চিরতরে বন্ধ করার উপায় | ২০২৪

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায়

স্বপ্নদোষ তরুণদের মধ্যে একটি পরিচিত আতঙ্কের নাম, বয়ঃসন্ধি কালে প্রবেশ করলেই বেশিরভাগ তরুণই এই সমস্যার সম্মুখীন হয়। মূলত রাতে ঘুমের মধ্যে বীর্যপাত ঘটার ব্যাপারকেই স্বপ্নদোষ বা Nightfall বলে। একে অনেকে আবার Wet Dream বলে, আবার অনেকে Nocturnal Emission নামেও চিনে।

তবে ভয়ের কিছু নাই, স্বপ্নদোষ, Nightfall বা  নৈশকালীন নির্গমন, এটি মানব দেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। বিশেষ করে অবিবাহিত ছেলেদের ক্ষেত্রে এই নৈশকালীন নির্গমন বেশি দেখা যায়, পৃথিবীতে এমন তরুণ পাওয়া মোটামুটি মুশকিল যার স্বপ্নদোষ হয় নাই।

উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী আমেরিকার শতকরা ৮৩% পুরুষ জানিয়েছে তারা জীবনে কোন না কোন সময় স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে। []

এটির সাথে খারাপ স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতেও পারে না থাকতেও পারে। তো সে যাই হোক, চলুন আজকের এই লেখাতে আমরা জেনে নেই  স্বপ্নদোষ কেন হয়, স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

লেখা শেষা আপনার স্বপ্নদোষ সম্পর্কে ভালো একটা ধারণা হবে এবং নিচের উপয়াগুলি নিয়মিত অনুসরণ করলে খুব সহজেই ঘন ঘন স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবেন।

স্বপ্নদোষ কি?

ছেলেরা বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালেই তাদের অন্ডকোষে শুক্রাণু এবং বীর্যথলিতে বীর্য উৎপাদন হয়। সময় বাড়ার সাথে সাথে ক্রমাগত বীর্য বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির একটি নির্দিষ্ট বীর্য ধারণ ক্ষমতা থাকে। এই ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পরেই অনিচ্ছাকৃতভাবে নিদ্রারত অবস্থায় বীর্যপথের মাধ্যমে  বীর্যপাত ঘটে। যার ফলে আমাদের দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়। মূলত একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়। 

স্বপ্নদোষের সময় অনেক ক্ষেত্রে অনেকেই অবচেতনভাবে স্বপ্নে যৌন কর্মকাণ্ডের প্রতিচ্ছবি দেখতে পান। তবে উক্ত স্বপ্নের অনুভূতি ছাড়াও অনেক সময় স্বপ্নদোষ সংঘটিত হয়। ব্যক্তি ভেদে স্বপ্নদোষে বীর্যের পরিমাণ ভিন্ন হয়। কারো ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষে বীর্যপাতের পরিমাণ কম আবার কারো ক্ষেত্রে বেশিও হতে পারে। 

নারীদের ক্ষেত্রেও স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। সাধারণত মেয়েদের স্বপ্নদোষের ফলে কোন প্রকার বীর্য নির্গত হয় না, যার ফলে তা স্বপ্নদোষ কিনা সেটি সহজে চিহ্নিত বা নির্ণয় করার কোন উপায় নেই। []

স্বপ্নদোষের কারণ:- 

ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হওয়ার নানা রকম কারণ থাকতে পারে, তার মধ্যে কিছু উল্লেখ্যযোগ্য কারণ হল যেমন: 

  • ঘুমাবার সময় বেশি উত্তেজিত থাকলে।
  • রাতে ঘুমানোর সময় প্রশ্রাব না করে ঘুমালে। 
  • যৌন উদ্দীপক বই পড়া
  • ঘুমানোর সময় অশ্লীল চিন্তা করলে বা পর্ণ ভিডিও দেখলে।
  • অথবা বেশ কয়েক দিন যেমন মাস-দুই মাস স্বপ্নদোষ না ঘটলে।

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায়/স্বপ্নদোষ চিরতরে বন্ধ করার উপায়

সত্যিকার অর্থে স্বপ্ন দোষ কখনো একেবারেই বন্ধ হয় না, দীর্ঘ দিন পরপর হয়। এটির কারন হলো জমে থাকা বীর্য কিছু দিন পর পর এমনিতেই বেরিয়ে আসে। তাতে মন খারাপ কিংবা দুশ্চিন্তার দরকার নেই। 

আর যদি ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হয় তাহলে নিচে উল্লেখিত কাজ গুলো মেনে চলতে হবে। আশা করছি ভালো ফলাফল পাবেন :- 

টেস্টস্টোরন হরমোন

আমাদের শরীরে টেস্টস্টোরন হরমোন এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হয়। তার জন্য এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়ার ফলে টেস্টোস্টেরন এর মাত্রা বৃদ্ধি করে সেসব খাবার পরিহার করতে হবে। আবার অনেকেই আছে যারা ঔষধ ব্যবহার করে এই হরমোন বৃদ্ধি করার জন্য। তাদেরকে সেই ঔষধ সেবন বন্ধ করতে হবে।

টেস্টোস্টেরন হরমোন জানতে আমাদের টেস্টোস্টেরন হরমোন নিয়ে বিস্তারিত লেখাটিঃ “টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়” পড়তে পারেন। 

অতিরিক্ত পানি পান

ঘুমানোর আগে কখনোই  অতিরিক্ত পানি পান করবেন না। যদি সামান্য পরিমাণও প্রস্রাবের লক্ষণ থেকে থাকে সেক্ষেত্রে বিছানায় যাওয়ার আগে প্রস্রাব করে নিবেন। রাতে খাবার গ্রহনের সাথে সাথেই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষণ হাটা হাটি করবেন। প্রতিদিন সামান্য পরিমাণ হলেও হলেও মিছরি অথবা পুদিনা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন।

পর্নোগ্রাফি দেখা বন্ধ করা

স্বপ্নদোষের সবচেয়ে ভয়াবহ উপকরণ হচ্ছে পর্নোগ্রাফি। যার কারনে অতিরিক্ত উত্তেজিত হওয়া, এবং ঘন ঘন স্বপ্নদোষ  হয়ে থাকে। এই নীল ছবি দেখা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। 

ফোনে এমন কোন ধরণের ভিডিও রাখা যাবে না যেটি দেখে যৌন উত্তেজনা আসতে পারে। পরিবার এবং সমাজ নিয়ে বেশি বেশি পজেটিভ চিন্তা ভাবনা করুন। তাহলে এরকম খারাপ চিন্তা দূর হয়ে যাবে।যার ফলে স্বপ্নদোষ কম হবে।

পর্নোগ্রাফি দেখা বন্ধ করা
পর্নোগ্রাফিকে না বলুন (Photo by Canva)

উত্তেজিত কথাবার্তা বন্ধ করা

যারা প্রাবাসে থাকেন তারা তাদের স্ত্রীর সাথে এমন কোনো কথা বলবেন না যেটির জন্য আপনার যৌন উত্তেজনা আসতে পারে। যদি এমনটা হয় তাহলে এই উত্তেজনা থেকে স্বপ্নদোষ হয়ে যেতে পারে। সবসময় ঘুমানোর আগে চেষ্টা করবেন সাবলীল পোষাক পরিধান করতে যেগুলো শুরশুরি মুক্ত।

মেডিটেশন করুন

সাধারণত স্বপ্নদোষ উত্তেজনা থেকে বেশি হয়ে থাকে, এজন্য যতটা সম্ভব নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে গভীর নিশ্বাস নিন এবং যদি সম্ভব হয় তাহলে মেডিটেশন করুন। এতে করে দেখবেন আপনার মধ্যে ভালো ফিল হবে এবং সুন্দর একটি ঘুম হবে। স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ক্ষেত্রে এই উপায়টি ভালো কাজ করে।

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ব্যায়াম করুন

ধারণা করা হয় যে শারীরিক ভাবে দূর্বল ব্যাক্তিদের বেশি স্বপ্নদোষ হয়, আবার অনেক গবেষণা বলে এদের অতিরিক্ত অলসতা কারনে এই ধরণের সমস্যা হয়। তাই উচিত প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০ মিনিট ব্যায়াম করা। যার ফলে শরীরের ফ্যাট চর্বি ও বীর্যের উপরে নিয়মিত চাপ পড়বে, ফলে ঘন ঘন স্বপ্নদোষ থেকে সহজেই মুক্তি মিলবে।

ইতিবাচক চিন্তা করুন

নিজের চিন্তা ভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গি গুলোকে পজেটিভ বা ইতিবাচক করুন। সবসময় চেষ্টা করবেন ভালো কিছু নিয়ে চিন্তা করতে। ভালো কিছু নিয়ে অন্যের সাথে আলোচনা করুন যেটা আপনার মাথায় ইতিবাচক চিন্তাধারার জন্ম দিবে। 

যার ফলে রাতে এই সব ব্যাপার নিয়েই আপনার মাথায় চিন্তা আসবে না এবং সেক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যাবে।

স্বাস্থ্যকর খাবার খান

প্রতিদিন চেষ্টা করবেন স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে। একটি সুন্দর রুটিন মেইনটেইন করবেন। আপনার লাইফ স্টাইলটাকে আর্দশ করে তুলুন। এরপরেও যদি ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হয় তাহলে অবশ্যই কোনো একজন যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর সাথে এ ব্যাপারে পরামর্শ করুন এবং ডাক্তারের কথা মতো স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় ঔষধ ও চিকিৎসা গ্রহন করুন।

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার আমল

ইসলামিক দূষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করলে স্বপ্নদোষ শয়তানের পক্ষ থেকেই হয়। তাই এটি দূর করতে বেশ কিছু আমল বা দোয়া আছে, যেগুলো পড়ে যদি ঘুমাতে যান তাহলে আশা করা যায় স্বপ্নদোষ হবে না । আসুন জেনে নেই সেই দোয়া কিংবা আমল গুলি:- 

  • ঘুমানোর আগে “আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু আহইয়া” যার অর্থ “হে আল্লাহ্! আপনার নামে মৃত্যুবরণ করছি এবং আপনার নামেই পুর্নজীবিত হই ।” (বুখারী, হা/6312) দোয়াটি পড়ুন। 
  • দুই হাতের তালুকে একেত্রিত করে মাথায় হাত লাগিয়ে আয়াতুল কুরসি পাঠ করবেন এবং তারপরে ফালাক,ইখলাস, নাস,৩ বার করে পড়বেন।পড়ার পরে হাতে ফু দিয়ে পুরো শরীরে মুছে দিবেন মাথা মুখ মন্ডল সহ। তাহলে স্বপ্নদোষ হওয়র সম্ভাবনা অনেক কম।
  • সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়তে পারেন। যারা এই আয়াত দুটি পড়ে এই আয়াত দুটিই যথেষ্ট তাদের সুরক্ষিত রাখার জন্য। যার মানে কোন বিপদ আপদ কিংবা শয়তানের প্ররচনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় এই আয়াত গুলো পড়ে।

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ইসলামিক উপায়

আমলের পাশাপাশি ইসলামে স্বপ্নদোষ দূর করার কিছু উপায়ও আছে। যেই গুলো অনুসরণ করলে স্বপ্নদোষ অনেকটা কমিয়ে আনা সম্ভব বলে আশা করা যায়। চলুন দেখে আসি উপায়গুলো:- 

  • ঘুমানোর আগে সবসময় ওযু করে পাক-পবিত্র হয়ে ঘুমাতে যেতে হবে। কারণ শয়তান ওযু করা ব্যাক্তি থেকে দূরে থাকে। তাই অযুরত অবস্থায় ঘুমালে স্বপ্নদোষ হবার সম্ভাবনা খুব কম।
  • ঘুমাতে যাওয়ার আগে যথেষ্ট পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে ঘুমাবেন। দোয়া এবং দরুদ পড়ে ঘুমাবেন। খুব ভালো হয় যদি স্পেসিফিক কিছু দোয়া আছে যেগুলো আমল করে ঘুমাতে যান।
  • ঘুমাতে যাওয়ার আগে কখনোই এডাল্ট কনটেন্ট অথবা যৌন উত্তেজনা আসে এই রকম কিছু শোনা অথবা দেখা থেকে বিরত থাকবেন। যদি সম্ভব হয় ঘুমাতে যাওয়ার আগে ইসলামিক আলোচনা অথবা কুরআন তেলেওয়াত শুনুন
  • নিশ্চয়ই নামাজ সমস্ত খারাপ কাজ এবং চিন্তা থেকে মানুষকে বিরত রাখে। তাই চেষ্টা করবেন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে। সাথে প্রতিদিন কুরআন তেলাওয়াত করার চেষ্টা করবেন যা আপনার চিন্তা ভাবনাকে ইতিবাচক করে আপনাকে খারাপ চিন্তা থেকে দূরে রাখবে।

আর যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে সাথে সাথে গোসল ফরয হয়ে যায়। তবে তাৎক্ষণিক ভাবে গোসল করতে না পারলে, ফজরের আগেই করে নিতে হবে। 

কারণ, এটির কারনে নামায কখনোই কাযা করা যাবে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব গোসল করে নেওয়া উত্তম অথবা গোপনাঙ্গ ধৌত করে ও অযু করে নেওয়া উত্তম।

নামাজ আদায়
ফটোঃ নামাজ আদায় (Photo By Canva.com)

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার খাবার

স্বপ্নদোষের পিছনে খাবারে ভুমিকাও আছে। মূলত আমাদের শরীরের অতিরিক্ত বীর্য বের হয়ে যাওয়ার একটি প্রক্রিয়াই হলো স্বপ্নদোষ। 

তাই আমারা যদি অতিরিক্ত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করি তাহলে আমাদের বীর্য বেশি তৈরি হয় এবং স্বপ্নদোষের সম্ভাবনা বেড়ে যায়৷ তাই আমিষ জাতীয় খাবার মাছ মাংস এবং নানা ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন শাক সবজি আমাদের পরিমাণ মতো খেতে হবে। 

তাছাড়া তুলসী পাতার জুস খেতে পারেন সাথে মধুও। এগুলো আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করবে।তাহলে স্বপ্নদোষ হবে না।

শেষ কথা

আবার বলছি স্বপ্নদোষ একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, তাই এ নিয়ে বিচলিত হওয়ার কোন দরকার নাই, যদি সপ্তাহে ৩/৪বার মাসে ১০/১২ বার স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতার স্বীকার হোন, তাহলে দেরী না করে নিকটস্থ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাহায্য নিন।

আর যদি মাসে ৩/৪ বার স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা হয়, তাহলে ভয়ের কিছু নাই, এটি নরমাল, এবং সবার ক্ষেত্রেই এমন হয়।

আজকের এই লেখাতে আপনাদের সাথে স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় বা ঘন ঘন স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই লেখাতে ব্যবহৃত সকল তথ্য অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা তাই এসব তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে আমরা সম্পূর্ণ নিশ্চিত না। 

যদি কোন তথ্যে ভুল খুঁজে পান তাহলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাদের অবগত করবেন এ বিষয়ে। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

সচরাচর জিজ্ঞাসা

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার কোনো ঔষধ আছে? 

স্বপ্নদোষ আসলে কোন দোষ নয়। বরং এটি মাসে ৩-৪ বার হওয়া স্বাভাবিক। তবে কারো ক্ষেত্রে যদি মাসে ৬-৭ বার এরও বেশি হয় সে ক্ষেত্রে  হামদার্দের জারনাইড সিরাপটি  সেবন করতে পারেন। 

এ বিষয়ে অবশ্যই আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিবেন তবেই ঔষধ সেবন করবেন। 

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি সমস্যা হয়?

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে একজন পুরুষের নানা ধরনের সমস্যা হয়। এর মধ্যে কিছু মারাত্মক সমস্যাও আছে যে সমস্যা গুলো পরবর্তীতে জীবনোর উপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। 

যেমন মাথা ঝিমানো,শরীর দূর্বল,চোখে ঝাপসা দেখা, হাটু ব্যাথা,এমনকি  বন্ধাত্যও হতে পারে এই অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ এর ফলে।

মেয়েদের স্বপ্নদোষ কিভাবে হয়?

মেয়েদের স্বপ্নদোষ ঠিক ছেলেদের মতই হয়, তবে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মেয়েদের স্বপ্নদোষ খুব কম হয়, শতকরা ৫%/১০% মেয়েদের হয়ে থাকে। যেখানে ৮৩% পুরুষের ক্ষেত্রেই স্বপ্নদোষ হয়।

মেয়েদের স্বপ্নদোষ হয়?

হ্যা, হয়, তবে খুব কম মেয়েরা এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে থাকে।

1 thought on “স্বপ্নদোষ কি? স্বপ্নদোষ চিরতরে বন্ধ করার উপায় | ২০২৪”

  1. আমি মেয়ে বয়স 20 তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী আমার মাসে একদিন বাত একদিন স্বপ্নদোষ হয় এটি বন্ধ করতে কি করবো

Leave a Reply