বর্তমান সময়ে এমন অনেক পুরুষ আছেন যাদের পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি ছোট। সে কারণে অনেকেই মানসিকভাবে অশান্তিতে আছেন, আবার অনেকের সংসার ভেঙ্গে যাওয়ার দশা হচ্ছে, কারো ক্ষেত্রে দেখা গেছে ছোট পুরুষাঙ্গ নিয়ে আজেবাজে ওষুধ সেবন করছেন তবে কোন কাজের কাজ ই হচ্ছে না।
তো একজন মানুষের পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার পেছনে বিভিন্ন রকমের কারণ আছে। এছাড়াও বেশ কিছু পদ্ধতির মাধ্যমে এই সমস্যার প্রতিকার করা সম্ভব। তো সে যাই হোক, আজকের লেখাতে আমরা জানবো পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।
তাহলে দেরী না করে চলুন জেনে নেই পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার কারণ ও প্রতিকারগুলি কি কি।
ছোটো পুরুষাঙ্গ বলতে কি বোঝায়?
যেহুতু আজকের আলোচনা তে পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার কারণ ও প্রতিকার নিয়ে আলোচনা করা হবে সেহুতু সবার আগে আপনাকে জানতে হবে যে, কোন ধরনের পুরুষাঙ্গ কে ছোট হিসেবে ধরা হয়।
কেননা, ছোট পুরুষাঙ্গ নিয়ে আমাদের অনেকের মনে অনেক রকমের ভুল ধারনা রয়েছে।
তো স্বাভাবিক অবস্থায় প্রায় সব পুরুষের লিঙ্গ একই দৈর্ঘ্যের হয়। কিন্তুু যখন একজন পুরুষের লিঙ্গ উত্তেজিত হয়, তখন যদি সেই পুরুষের লিঙ্গের আকার ৫ ইঞ্চি এর থেকে কম হয় তাহলে সেই পুরুষ এর লিঙ্গ কে ছোট হিসেবে ধরা হবে।
যেমন ধরুন, আপনি একজন পুরুষ, আর আপনার উত্তেজিত অবস্থায় যদি লিঙ্গের আকার ২ থেকে ৩ ইঞ্চি হয়। তাহলে আপনার সেই পুরুষাঙ্গ ছোট হিসেবে বিবেচিত হবে।
পুরুষাঙ্গ ছোট হলে কি কি সমস্যা হয়?
এখন ধরে নিলাম যে, স্বাভাবিকের তুলনায় আপনার পুরুষাঙ্গের আকার ছোট। আর যদি এমনটা হয়, তাহলে আপনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু দিক থেকে অসুবিধা লক্ষ্য করা যাবে।
প্রথমত একজন পুরুষের যখন লিঙ্গের আকার ছোট হয় তখন সেই পুরুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস কমে যাবে। কেননা, তার লিঙ্গের আকার ছোট হওয়ার কারণে সে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বে। এর পাশপাশি যৌনতার ক্ষেত্রেও নানা রকমের সমস্যা দেখা দিবে।
আবার অনেক ক্ষেত্রে যৌনতার সময় সঙ্গির কাছ থেকে বিরুপ প্রতিক্রিয়া আসার সম্ভাবনা থাকে।
মূলত একজন পুরুষের লিংঙ্গের আকার ছোট হলে, এই ধরনের সমস্যা গুলো লক্ষ্য করা যায়। তবে বলে রাখা ভালো যে, সন্তান উৎপাদনের ক্ষেত্রে লিংঙ্গের আকার কোনো ভূমিকা পালন করেনা। এছাড়াও লিঙ্গ এর আকারের সাথে যৌন তৃপ্তির কোনো সম্পর্ক নেই।
পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার কারন
সত্যি বলতে কোনো একজন পুরুষের লিংঙ্গ ছোটো হওয়ার পেছনে এমন অনেক কারণ আছে, আর সেই কারণ গুলো সম্পর্কে আমাদের সকলের সঠিক জ্ঞান থাকা উচিত।
আর বর্তমান সময়ে যেসব কারণে পুরুষাঙ্গ ছোটো হয়, সেগুলো নিচের আলোচনা তে ধাপে ধাপে আলোচনা করা হলো। যেমন,
১। জেনেটিক কারণে
আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন কারণ, জেনেটিক কারণে অধিকাংশ পুরুষের লিংঙ্গ ছোটো হয়ে থাকে। যেখানে আপনার পরিবারের কারো পুরুষাঙ্গ যদি ছোটো হয়, তাহলে আপনার ক্ষেত্রেও এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আর আপনারও যদি পুরুষাঙ্গ ছোটো হয় তবে ভবিষ্যতে আপনার সন্তানেরও উক্ত সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। মূলত এই সমস্যা কে বলা হয়, জেনেটিক কারণ বা জিনঘটিত কারণ।
২। হরমোনগত সমস্যা
একটা বিষয় আমরা সকলেই ভালো করে জানি সেটি হলো, প্রতিটা পুরুষের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরন হরমোন প্রায় প্রত্যেকটা পুরুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কেননা, এই টেস্টোস্টেরন হরমোন এর উপর নির্ভর করে একজন পুরুষের যৌন জীবন ও শারীরিক গঠন এর বৃদ্ধি হয়ে থাকে।
কিন্তুু কোনো কারণে যদি আপনার শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন এর পরিমান কম হয়, তাহলে আপনার ক্ষেত্রে লিঙ্গ ছোটো হওয়ার প্রবনতা লক্ষ্য করা যাবে।
টেস্টোস্টেরন হরমোন কি, এবং কেন নারী পুরুষের সুস্থ যৌনজীবনের জন্যে গুরুত্বপূর্ণ তা জানতে আমাদের টেস্টোস্টেরন হরমোন নিয়ে বিস্তারিত এই লেখা পড়তে পাড়েনঃ টেস্টোস্টেরন হরমোন কি? টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধির উপায়
৩। বয়ঃসন্ধির সময়ের সমস্যা
একজন শিশুর বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার শারীরক গঠনের পরিবর্তন শুরু হয় আর এই পরিবর্তন হওয়ার কারণ হলো, হরমোন।
তবে সেই সময় যদি আপনার শরীরে পর্যাপ্ত পরিমান হরমোনের ঘাটতি দেখা যায় সেক্ষেত্রে আপনার শারীরক বৃদ্ধি ব্যহত হবে। এর পাশাপাশি আপনার লিঙ্গের আকার তুলনামূলক ভাবে ছোট হবে।
৪। অস্ত্রোপচার
অনেক সময় আমাদের শরীরের মধ্যে অস্ত্রোপচার করার প্রয়োজন হয় আর সেই সময় যদি আপনার লিঙ্গের মধ্যে কোনো ধরনের আঘাত পান। তাহলেও আপনার ক্ষেত্রে এই ধরনের সমস্য দেখা দিতে পারে।
যদিওবা এই সমস্যা টি খুব বেশি গুরুত্ব বহন করেনা তবে লিঙ্গ ছোটো হওয়ার ক্ষেত্রে এটিও একটি কারণ।
৫। বিভিন্ন রোগের কারণে
আমাদের শরীরের মধ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের রোগ হয় তবে এমন কিছু রোগ আছে, যেগুলোর কারণে একজন পুরুষের লিংঙ্গ ছোটো হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আর সেই রোগ গুলো হলো,
- ডায়াবেটিস,
- থাইরয়েড
মূলত এগুলো হলো এমন কিছু রোগ যার কারণে একজন পুরুষের লিংঙ্গ ছোটে হয়ে যাওয়ার প্রবনতা থাকে।
তো যে সকল কারণে একজন পুরুষের লিঙ্গের আকার ছোটো হয় সেই কারণ গুলো কে উপরের আলোচনায় উল্লেখ করা হলো।
রিলেটেডঃ হস্ত মৈথুনের ঘরোয়া চিকিৎসা, হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার উপায়
পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায়
যখন আপনি বুঝতে পারবেন যে, স্বাভাবিক এর তুলনায় আপনার লিঙ্গের আকার অনেক ছোট তখন সবার আগে আপনাকে মনে প্রশ্ন জাগবে যে, পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধির উপায় গুলো কি কি।
তো যারা আসলে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাদের বলবো যে, পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধি করা যাবে। এমন কোনো গ্যারান্টি যুক্ত উপায় নেই। এর কারণ হলো, লিঙ্গের মধ্যে কোনো প্রকার হাড় নেই। যার কারণে ওষুধের মাধ্যমে কখনোই লিঙ্গের আকার বড় করা সম্ভব নয়।
তবে এমন অনেক প্রকারের ব্যয়াম আছে আপনি যদি নিয়মিত সেই ব্যয়াম গুলোর অনুশীলন করেন, তাহলে আপনি আপনার লিংঙ্গের আকার অনেকটাই বৃদ্ধি করতে পারবেন। যেমন,
১। কেগেল ব্যায়াম
যারা আসলে পুরুষাঙ্গ বৃদ্ধি করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাদের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যয়াম হলো, কেগেল ব্যায়াম। যেটি পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য।
আর আপনি যদি এই ব্যয়ামের মাধ্যমে আপনার পুরুষাঙ্গের আকার বৃদ্ধি করতে চান তাহলে সবার প্রথমে আপনাকে আপনার নিউবকোক্সীজিয়াস পেশী গুলোকে খুজে নিতে হবে।
এটি হলো এমন এক ধরনের পেশী, যার মাধ্যমে একজন মানুষে মল ও মূত্র নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। আর যখন আপনি সেই পেশী কে খুজে নিতে পারবেন। তারপর আপনাকে সেই পেশী গুলো ২-৩ সেকেন্ড পর্যন্ত চেপে ধরে রাখতে হবে।
আর এই ব্যায়ামটি আপনাকে প্রতিদিন ২০ মিনিট করে করতে হবে। তাহলে আপনার দ্রুত বীর্যপাত কমে যাওয়ার পাশাপাশি আপনার লিঙ্গের আকারও অনেকটা বৃদ্ধি পাবে।
২। শেকিং ব্যায়াম
পুরুষেরা হস্তমৈথন করার সময় যেভাবে তাদের লিংঙ্গ কে মৈথন করে ঠিক একই পদ্ধতি ফলো করে আপনাকে লিঙ্গের শেকিং ব্যায়াম করতে হবে।
যেখানে আপনাকে আপনার লিঙ্গ কে আঙ্গুল দিয়ে গোঁড়া থেকে মাথা পর্যন্ত টেনে ধরে আবার ছেড়ে দিতে হবে। আর এভাবে আপনাকে ০১ বার থেকে শুরু করে ১০০ বা এরও অধিক বার করতে হবে।
কিন্তুু মনে রাখবেন, এই ব্যায়াম করার সময় কোনোভাবেই বীর্যপাত ঘটানো যাবেনা কারণ, যদি আপনি বীর্যপাত ঘটান, তাহলে উপকারের চাইতে উল্টো আপনার আরো ক্ষতি হবে।
৪। জেল্কিং ব্যায়াম করুন
উপরে যে ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে ঠিক একই পদ্ধতি ফলো করে আপনাকে জেল্কিং ব্যায়াম করতে হবে। কিন্তুু এই ব্যায়াম টি আপনাকে একটু ভিন্ন পদ্ধতি তে করতে হবে। যেমন,
প্রথমত আপনার হাতে পিচ্ছিল জাতীয় কোনো কিছু নিতে হবে যেমন, তেল নিতে পারেন অথবা আপনি জেল ব্যবহার করতে পারেন। এরপর আপনার বৃদ্ধ আঙ্গুল ও তর্জনির আঙ্গুল “OK” সাইনের মতো করুন।
এবার আপনার সেই “OK” সাইন বরাবর আপনার লিঙ্গের গোড়ার চেপে ধরুন, তারপর আপনার লিঙ্গের অগ্রভাগ এর দিকে টেনে ধরুন। যেমনটা ছেলেরা হস্তমৈথন করার সময় করে।
আর যখন আপনার ইরেকশন মনে হবে, তখন আপনার লিঙ্গ কে শিথিল হওয়ার জন্য সময় দিন। কিন্তুু ভুলেও ইরেকশন এর ফলে বীর্যপাত করবেন না।
বিশেষ সর্তকতাঃ উপরের ব্যায়াম গুলো করার সময় আপনার ইরেকশন বা বীর্যপাত হতে পারে। তবে আপনি সেটি কে গুরুত্ব দিবেন না।
কেননা, ব্যায়াম করতে গিয়ে যদি আপনি হস্তমৈথুন করেন তাহলে উপকার এর পরবর্তে আপনার আরো বেশি ক্ষতি হবে।
রিলেটেডঃ স্বপ্নদোষ বন্ধ করার উপায় ২০২৩
কিভাবে পুরুষাঙ্গের যত্ন নেওয়া যায়?
একজন মানুষ যেমন তার শরীরের যত্ন নেয় ঠিক তেমনি ভাবে আপনি একজন পুরুষ হয়ে আপনাকে আপনার পুরুষাঙ্গের যত্ন নিতে হবে।
তবে আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা যে, কিভাবে আমরা আমাদের পুরষাঙ্গের যত্ন নিবো।
আর আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তাহলে আপনি নিচে দেখানো পদ্ধতি গুলো ফলো করে পুরুষাঙ্গের যত্ন নিতে পারবেন। যেমন,
- নিয়মিত গোসল করবেন আর যখন আপনি গোসল করবেন, তখন আপনার লিঙ্গ কে ভালো ভাবে ধুয়ে নিবেন।
- প্রতিদিন ০১ বার করে লিঙ্গের চামড়া পেছনের দিকে করে পানি দিয়ে ভালো ভাবে পরিস্কার করে নিবেন।
- পানি দিয়ে লিঙ্গ পরিস্কার করার পাশাপাশি আপনি তুলা অথবা টিস্যু ব্যবহার করতে পারবেন।
- লিঙ্গ কে কখনোই ভেজা অবস্থায় রাখবেন না বরং আপনি তোয়ালে বা নরম কাপড় দিয়ে আপনার লিঙ্গ ভালো করে মুছে নিবেন।
- মনে রাখবেন, লিঙ্গ যদি সবসময় ভেজা থাকে তাহলে আপনার ছত্রাক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমন হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
- আপনার লিঙ্গে কখনোই কোনো ধরনের ক্রিম বা মলম ব্যাবহার করবেন না। এটি আপনার লিঙ্গের অনেক বড় ক্ষতি করে বসবে।
- কখনও যদি আপনি আপনার লিঙ্গের মধ্যে ফোলাভাব বা সংক্রমন জাতীয় কিছু বুঝতে পারেন তাহলে সাথে সাথে ডক্টরের পরামর্শ নিবেন।
একজন পুরুষ হয়ে কিভাবে আপনি আপনার পুরুষাঙ্গের যত্ন নিবেন উপরের আলোচনা তে সেই বিষয় গুলো উল্লেখ করা হয়েছে। আর আপনাকে অবশ্যই এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে পুরুষাঙ্গের যত্ন নিতে হবে।
বড় পুরুষাঙ্গের সুবিধা কি কি?
উপরের আলোচনা থেকে আমরা পুরুষাঙ্গ ছোটো হওয়ার কারণ ও প্রতিকার গুলো সম্পর্কে জানলাম। তো এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকবে। সেটি হলো, বড় পুরুষাঙ্গের সুবিধা কি কি। আসলেই কি বড় পুরুষাঙ্গের সুবিধা পাওয়া যায়?
তো এই প্রসঙ্গে আমি আপনাকে বলবো যে, বড় পুরুষাঙ্গে আলাদা কোনো সুবিধা নেই। যদিওবা আমরা অনেকেই মনে করি যে, পুরুষের লিঙ্গ বড় হলে হয়তবা মিলনের সময় আলাদা তৃপ্তি পাওয়া যায়। তবে যারা এমনটা মনে করেন, তাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল।
কেননা, যদি কোনো একজন পুরুষের লিংঙ্গ ৩ ইঞ্চি হয় আর সেই পুরুষ যদি দক্ষতার সাথে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত মিলন করতে পারে তাহলেও সেই পুরুষের মাধ্যমে তার স্ত্রীর যৌন চাহিদা মেটানো সম্ভব।
ঠিক একইভাবে যদি আপনার পুরুষাঙ্গের সাইজ ৬ ইঞ্চি হয় তাহলেও আপনি আপনার স্ত্রীকে যৌন তৃপ্তি দিতে পারবেন, মূলত যৌন তৃপ্তি নির্ভর করে আপনি কতটা দক্ষতা ও কতটা সময় ধরে মিলন করতে পারছেন তার উপর।
কিন্তুু আপনার পুরুষাঙ্গ বড় হলেই যে, মিলনের সময় খুব বেশি করে তৃপ্তি দিতে পারবেন এমন ধারনা করা সম্পূর্ণ ভুল। আশা করি, বিষয়টি ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছেন।
ছোটো পুরুষাঙ্গ বড় করতে কি ওষুধ খেতে হবে?
দেখুন, একজন লেখক ও ব্লগার হিসেবে আমি আপনাকে কোনো প্রকার ওষুধ এর নাম সাজেষ্ট করবো না। আর আমার রিসার্চ হিসেবে একজন পুরুষের লিঙ্গ / পুরুষাঙ্গ বড় করার কোনো ওষুধ নেই।
কেননা, আমাদের লিঙ্গের মধ্যে কোনো প্রকারের হাড় নেই, যার কারণে অনলাইন থেকে ওষুধের নাম জেনে কিংবা অন্য কারো কাছে লিঙ্গ বড় করার ওষুধের নাম জানার পর সেগুলো সেবন করা থেকে বিরত থাকবেন।
প্রয়োজনে আপনার সমস্যার সমাধান করার জন্য অভিজ্ঞ ডক্টরের কাছে যাবেন। কিন্তু যদি আপনি নিজে থেকেই ওষুধ সেবন করেন তাহলে উপকারের পরিবর্তে আপনি নিজেই নিজের ক্ষতি করে বসবেন।
পরিশেষে আপনার জন্য আমাদের কিছু কথা
পুরুষাঙ্গের আকার ছোটো হওয়া কোনো সমস্যা নয় তবে যদি আপনার লিঙ্গ মাত্রাতিরিক্ত পরিমানে ছোটো হয়। তাহলে আপনি কোনো অভিজ্ঞ ডক্টরের শরণাপন্ন হতে পারেন।
এছাড়াও আজকের দেখানো পুরুষাঙ্গ ছোটো হওয়ার কারণ ও প্রতিকার গুলো অনুসরণ করার চেস্টা করবেন।
তো যদি আপনি যৌন বিষয়ক এই ধরনের অজানা বিষয় গুলো সহজ ভাষায় জানতে চান। তাহলে আমাদের সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।