Skip to content

আপনি গর্ভবতী কি না কিভাবে বুঝবেন? জানুন অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার লক্ষণ | ২০২৪

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

একজন নারীর জন্য প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার অনুভূতিটাই অন্যরকম। এই অনুভূতিকে তিলে তিলে উপভোগ করতে বহু নারী মুখিয়ে থাকে। প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার পর একজন নারীর অনেক ধরনের শারীরিক পরিবর্তন দেখা যায়। নতুন অবস্থায় এই সকল বিষয় বুঝে ওঠা খুব একটা সহজ হয় না। 

আর এই  লক্ষণগুলো উপলব্ধি ‌ না করতে পারার ফলে এ সময় মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। নারীরা গর্ভবতী হলে তা যদি সঠিক সময় জানতে না পারে তাহলে মা ও শিশু উভয়েরই ক্ষতি হয়। 

একজন মহিলা গর্ভবতী কিনা তা জানতে ঘরে বসে টেস্টিং এর নানা সুযোগ রয়েছে। তবে টেস্টিং এর আগেও যদি বেশ কয়েকটি লক্ষণের দিকে যদি নজর দেওয়া যায় তাহলে গর্ভাবস্থা নিয়ে খানিকটা ধারণা পাওয়া যায়। 

তাই আজকে এই আর্টিকেলে আমরা জানবো প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক:

প্রথমবার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার লক্ষণ

সাধারণত গর্ভবতী হওয়ার ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়। আবার অনেকে আছে গর্ভধারণের প্রথম মাসেই বুঝতে পারেন। চলুন তাহলে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো জেনে নিই:

১) পিরিয়ড মিস হওয়া: 

মহিলারা প্রধান যে উপসর্গটি প্রায় লক্ষ করেন সেটি হল পিরিয়ড মিস হওয়া। অনেকেরই বিভিন্ন সমস্যার কারণে পিরিয়ড মিস হতে পারে। তাদের জন্য এই লক্ষণ বাদে অন্য লক্ষণ গুলো খেয়াল করতে হবে। কিন্তু অধিকাংশ মহিলাদেরই গর্ভাবস্থায় প্রথম মাস থেকেই পিরিয়ড মিস থাকে। 

যদি ২৮ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে পিরিয়ড না হয় তাহলে ধারণা করে নেওয়া হয় যে সেই মহিলা হয়তো গর্ভধারণ করেছে। 

কিন্তু পিরিয়ড মিস হবার এক সপ্তাহের মধ্যে কিট টেস্ট করে তা কনফার্ম করে নিতে পারেন। এইজন্য পিরিয়ড মিস হওয়া গর্ভধারণের অন্যতম প্রধান ও প্রাথমিক লক্ষণ বলে ধারণা করা হয়।

২) মুড সুইং বা মেজাজ উঠানামা হওয়া: 

গর্ভাবস্থায় একটি নারীর শরীর থেকে বিভিন্ন ধরনের হরমোন নির্গত হয়। এ সকল হরমোন শরীরে থাকা নিউট্রান্সমিটার কে প্রভাবিত করে। এর কারণে কখনো কখনো কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপ থাকতে পারে, বিরক্ত লাগতে পারে। 

আবার কিছুক্ষণ পরেই সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায়। কখনো কখনো মানুষদের কথাবার্তা ভালো লাগেনা সবকিছুই বিরক্ত লাগে। তবে গর্ভাবস্থায় লক্ষণগুলো বেশিদিন থাকে না। তাই পরিবারের সবার উচিত এই সময়টাতে গর্ভবতী মহিলাকে সাপোর্ট করা।

৩) পেটে গ্যাস হওয়া: 

গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে পেটে গ্যাস অনুভব হতে পারে পেট ফাঁপা লাগতে পারে। এ সময়টাতে খুদা মন্দা অনুভব হতে পারে।

৪) খাবার বিস্বাদ লাগা: 

গর্ভধারণের আরেকটি অন্যতম প্রধান লক্ষণ হচ্ছে হঠাৎ করেই কিছু খাবারের প্রতি অনীহা। হঠাৎ করেই প্রিয় খাবারগুলো বিস্বাদ লাগতে শুরু করবে। খাবার থেকে অদ্ভুত অদ্ভুত ঘ্রাণ আসবে। 

চারিপাশের গন্ধ অন্যদের তুলনায় অনেক কড়া ভাবে পাবে। সাধারণত গর্ব অবস্থায় এস্ট্রোজেন হরমোন নির্গত হয় এই হরমোনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে এরকম হয়ে থাকে।

৫) ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া: 

গর্ভাবস্থায় রক্ত প্রবাহ হয় এর কারণে আপনার মূত্রনালী তাড়াতাড়ি পূর্ণ হয়ে যায়। যার জন্য ঘন ঘন প্রসাব হতে পারে। প্রথম দুই থেকে তিন সপ্তাহ ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু পরবর্তীতে এর মাত্রা যদি বাড়ে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। এবং ডায়াবেটিস টেস্ট করে নিবেন।

৬) ক্লান্তি অনুভব হওয়া: 

গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে অল্প কাজ করলে অনেক বেশি ক্লান্তি অনুভব হয়। প্রাজেটেরেন হরমন নিঃসৃত হওয়ার কারণে ক্লান্তীয় অনুভব হওয়া, ও রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে।

৭) অত্যাধিক ক্ষুধা অনুভব হওয়া: 

গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে অতিরিক্ত ক্ষুধা লাগা বা বিভিন্ন খাবার খাওয়ার প্রতি ক্রেভিং থাকে। তবে এটা সবার ক্ষেত্রে হয় না। অনেকের ক্ষেত্রে প্রথম  দুই তিন মাস খুব বেশি ক্ষুধা লাগে আবার অনেকের ক্ষেত্রে শেষ মাসগুলোতে খুব বেশি ক্ষুধা লাগতে পারে।

৮) বমি বমি ভাব হওয়া: 

গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে প্রায় সময়ই সকালবেলাতে বমি বমি ভাব হয়ে থাকে। শুধু সকাল বেলা নয় দিনের অন্যান্য সময়তে এই বমি বমি ভাব হতে পারে।

৯) স্তনে ব্যাথা অনুভব করা: 

হরমোনের নিঃসরণের কারণে গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে স্তনে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে পিরিয়ড আরম্ভ হওয়ার পূর্বে এরকমটি হয়। এজন্য পিরিয়ড শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এ সময়ে যেকোন প্রকার ওষুধ খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ।

১০) অতিরিক্ত ঘুম অনুভব হওয়া: 

গর্ভাবস্থায় প্রজেটেরন হরমোন অনেক বেশি নিঃসৃত হয় ফলে গর্ভবতী নারীরা অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব করে। এবং ম ঘন ঘন প্রসাব করা, ও মাথা ব্যাথা থাকার কারণে এই সময় অনেক বেশি ঘুম অনুভব হয়।

স্তনে ব্যাথা অনুভব করা
স্তনে ব্যাথা অনুভব করা | Photo: Canva

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ 

পিরিয়ড মিস হওয়ার আগের মুহূর্তেও গর্ভবতী হওয়ার কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। কারো কারো ক্ষেত্রে একাধিক লক্ষণ দেখা দিতে পারে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে দুই একটি লক্ষণ দেখা দেয়। 

এই লক্ষণগুলো সাধারণত গর্ভাবস্থার প্রথম সপ্তাহ থেকেই বোঝা যায়। চলুন এই লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জেনে নিই:

১) মাথা ব্যাথা: 

গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে আপনার প্রচন্ড মাথা ব্যথা হতে পারে। শুরুর দিকে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু সম্পূর্ণ গর্ভাবস্থায় এই মাথা ব্যাথা নাও থাকতে পারে। সম্পূর্ণ গর্ভাবস্থায় যদি এই মাথাব্যথা থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন।

২) বমি ভাব: 

কারো কারো ক্ষেত্রে শুধু সকালে বমি হতে পারে। আর কারো কারো ক্ষেত্রে সারাদিনই বমি হতে পারে।

৩) স্তনে ব্যথা অনুভব: 

এ সময় স্তনে কিছুটা বড় ও ভার মনে হতে পারে। স্তনে কিছুটা ব্যথাও অনুভব হয়। ঠিক যেমনটা অনেকের পিরিয়ডের সময় হয়ে থাকে।

৪) মেজাজের উঠানামা: 

গর্ভাবস্থায় কিছু হরমোন নিঃসরণ হয় এর কারণে মুড সুইং হয়ে থাকে। হঠাৎ হঠাৎ মন ভালো ও হঠাৎ হঠাৎ মন খারাপ হওয়া এইরকম নানা অনুভূতি এই সময়ে কাজ করতে পারে।

৫) রক্তপাত: 

গর্ভধারণের শুরুতে ডিম্বানু নিষিক্ত হবার সময় কিছুটা রক্তপাত হয়। যা পরবর্তীতে এক দুই ফোঁটার মতো স্রাবের সাথে মিশ্রিত হয়ে যৌন পথ দিয়ে বের হয়ে যায়। এটি দেখতে হালকা গোলাপি ও বাদামি বর্ণের হয়।

৬) খাবারে অরুচি: 

খাবার বিস্বাদ লাগতে পারে। নিজের পছন্দের খাবারের প্রতি বিরক্তি বোধ হতে পারে।

৭) ঘন ঘন প্রসাব: 

গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ গুলোর মধ্যে একটি ঘন ঘন প্রসাব। এটাও হরমোনের কারণে হয়ে থাকে।

গর্ভবতী হওয়ার দ্বিতীয় মাসের লক্ষণ

বেশিরভাগ মায়েদের জার্নি গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু। এই সময়ে মায়ের শরীরের কিছু সুন্দর পরিবর্তন হয়ে থাকে। এই সময়টাকে first timester বলা হয়। এই সময়টাতে যে লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় সেই লক্ষণগুলোই প্রথম তিনমাস জুড়ে থাকে।

দ্বিতীয় মাসের শেষে বাচ্চা প্রায় তিন সেন্টিমিটার এর মতো দীর্ঘ হয়। কোমর কিছুটা বড় হতে পারে। আগের জামাগুলো পড়তেন সেই জামা গুলো কিছুটা টাইট  অনুভূতি হতে পারে।যদিও জরায়ু তখন তেমন বৃদ্ধি পায় না। 

এছাড়াও মর্নিং সিকনেস, ঘুম ঘুম অনুভব, বমি বমি ভাব, স্তন ভারি ভারি ভাব, ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

এছাড়াও আরো কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন,

১) অত্যাধিক লালা নির্গমন।

২) ক্ষুধা মন্দা।

৩) বুক জ্বালাপোড়া।

৪) বদহজম এবং পেট খারাপ।

৫) মাথা ব্যাথা।

৬) মুড সুইং

৭) স্তনের রং পরিবর্তন হওয়া।

৮) ত্বকের টেক্সাচার পরিবর্তন হওয়া।

মুড সুইং
মুড সুইং | Photo: Canva

রিলেটেডঃ পুরুষাঙ্গ ছোট হওয়ার কারণ ও প্রতিকার । ২০২৩

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় মাসের লক্ষণ

গর্ভবতী হওয়ার তৃতীয় মাসে আরো কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা দেয় যেমন

১) পিঠে এবং তলপেটে ব্যথা

২) শরীরের পেশীতে খিচুনি

৩) খাবারের প্রতি আসক্তি বেড়ে যাওয়া

৪) কোষ্ঠকাঠিন্য

পরবর্তী চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম এবং নবম মাস পর্যন্ত উক্ত লক্ষণ গুলোই দেখা দিতে থাকে। এবং দীর্ঘ দশ মাস এ সকলকিছু নিয়েই একটি মা তার জীবন পার করে এবং একটি সুস্থ সন্তানের জন্ম দেয়।

রিলেটেডঃ প্রসাবে জ্বালাপোড়া দূর করার উপায় । ২০২৩

মেয়েরা কিভাবে গর্ভবতী হয়?

মেয়েরা কিভাবে গর্ভবতী হয় এই কথাটির এক কথায় উত্তর হচ্ছে, জরায়ুর মধ্যে একটি নিষিক্ত ডিম্বানু প্রতিস্থাপিত হলে আনুষ্ঠানিকভাবে মেয়েরা গর্ভবতী হয়। একটি শুক্রাণু যখন গর্ভাশয় থেকে নির্গত হয়ে একটি নারীর ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে তখনই গর্ভাবস্থায় সংঘটিত হয়। 

এই যে শুক্রাণু ও ডিম্বাণুর মিলন হল এই প্রক্রিয়াকে ফার্টিলাইজেশন বলে। ফার্টিলাইজেশন প্রক্রিয়ার পর ডিম্বাণু ফ্যালোপিয়ান টিউব থেকে জরায়ুর দিকে চলে যায়। তখন এটি ক্রমবর্ধমান কোষে বিভক্ত হয় এবং একটি চাকতির আকার সৃষ্টি করে, একে বলা হয় ব্লাস্টোসিস্ট। যা গর্ভধারণের তিন থেকে চার দিন পর জড়ায়ুতে  প্রবেশ করে দুই থেকে তিন দিন পর্যন্ত থাকে। 

গর্ভধারণের ৬ দিন পর থেকে শুরু হয় ইমপ্ল্যান্টেশন যা সম্পূর্ণ হতে তিন থেকে চার দিন সময় নেয়। যখন নিষিক্ত ডিম্বাণুটি জড়াতে অবস্থান করে তখন এটি কিছু হরমোন নিঃসরণ করে যা জরায়ুর আস্তরণকে ঝড়ে পড়া থেকে বিরত রাখে। এই কারণেই গর্ভবতী হলে পিরিয়ড হয় না। 

গর্ভবতী হওয়ার পর এই লক্ষণগুলো প্রকাশ পেতে সহবাসের অত্যন্ত দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। 

রিলেটেডঃ ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ

সহবাসের কতদিন পর গর্ভবতী হয়?

সহবাসের পর গর্ভবতী হতে সাধারণত ১০ দিন থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। সহবাসের পর নারী ও পুরুষের ডিম্বাণু এবং শুক্রাণু মিলিত হয়ে নিষিক্ত ডিম্বাণু গঠনের জন্য প্রায় ৬ দিনের মতো সময় লাগে। 

এই নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর আস্তরণে সম্পূর্ণরূপে বসতে আরো ৩ থেকে ৪ দিন সময় লাগে। কখনো কখনো একটু বেশি সময় লাগতে পারে। অর্থাৎ, সহবাসের ৬ দিন পর থেকে গর্ভধারণ শুরু হয় ।আর গর্ভবতী হয় ১০ থেকে ১২ দিন পর।

পিরিয়ড মিস হলে কতদিন পর প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হয়?

পিরিয়ড সাইকেল এর ৩৫ তম দিন পর্যন্ত পিরিয়ড ফিরে আসার সম্ভবনা থাকে। আর যদি ৩৫ দিন পর পিরিয়ড না হয় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনি প্রেগন্যান্ট। কি টেস্ট করে  কনফার্ম হতে  পারেন। আর যদি কি চেষ্টা নেগেটিভ আসে তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।

কিভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে?

যদি কোন নারীর পিরিয়ড মিস হয় তাহলে সে কিছুদিন অপেক্ষা করে কি টেস্ট করে প্রেগনেন্সি কনফার্ম করতে পারে। বর্তমানে বাজারে অনেক ধরনের প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট পাওয়া যায়। প্যাকেটের গায়ে এর ব্যবহারের নিয়ম কানুন গুলো লেখা থাকে। 

সেগুলো ভালোভাবে পড়ে টেস্ট করে নিবেন। তা না হলে রেজাল্ট ভুল আসতে পারে। এতে করে আপনি কনফিউজড হতে পারেন। অধিকাংশ টেস্টই সকালের প্রথম প্রসাব দ্বারা করা হয়।

সবশেষে

প্রত্যেকটা নারীর জীবনে গর্ভাবস্থা সময়টুকু আবেগঘন এবং স্মরণীয় সময়। কিন্তু এই সময়ে একটি নারীর দায়িত্ব অনেক বেড়ে যায়। কেননা গর্ভধারণের চূড়ান্ত সফলতা আসে একটি সুস্থ সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে। 

তাই গর্ভবতী হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ গুলো প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে একটি নারীর উচিত সকল ধরনের দিকনির্দেশনা মানার। ও একজন দক্ষ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

তো বন্ধুরা এই ছিলো আমাদের আজকের লেখা প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, ও এ সম্পর্কিত বিস্তারিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যদি লেখাটি সম্পর্কে কোন ধরনের প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।

আজকের মতো এখানেই বিদায়, দেখা হবে আগামী লেখাতে।

Leave a Reply